গাড়ি জাম্পস্টার্ট করার নিয়ম: একটি ধাপে ধাপে গাইড

গাড়ি জাম্পস্টার্ট করা, মানে মরা ব্যাটারিকে একটু চার্জ দেওয়া, এমন একটা জিনিস যা সব ড্রাইভারেরই জানা উচিত। আসলে, গাড়ির ব্যাটারি নানা কারণে ডেড হয়ে যেতে পারে, যেমন লাইট জ্বালানো অবস্থায় ফেলে রাখা বা ব্যাটারির লাইফ শেষ হয়ে যাওয়া। কারণ যাই হোক, টেম্পোরারি একটা রিচার্জ দেওয়ার কায়দা জানা থাকলে কিন্তু জীবন বাঁচানো যায়! তাই আর দেরি না করে, চলো দেখে নেওয়া যাক গাড়ি জাম্পস্টার্ট করার স্টেপগুলো। কী কী লাগবে ফাংশনিং ব্যাটারি আছে এমন একটা সেকেন্ড কার: এটা দরকারি পাওয়ারটা দেবে। জাম্পার কেবলস: এইগুলো ভালো ব্যাটারি থেকে মরা ব্যাটারিতে পাওয়ার ট্রান্সফার করার জন্য লাগবে। গাড়ি জাম্পস্টার্ট করার স্টেপস গাড়িগুলোর পজিশন ঠিক করা: যে গাড়িটা চলছে, সেটাকে মরা ব্যাটারিওয়ালী গাড়ির কাছে নিয়ে আসো। খেয়াল রাখতে হবে কেবলগুলো যেন পৌঁছায়, কিন্তু এত কাছেও না যে দুটো গাড়ি লেগে যায়। দুটো গাড়িই বন্ধ করে দেওয়া: এতে স্পার্ক হওয়ার চান্সটা কমে যায়। কেবলগুলো লাগানো: লাল জাম্পার কেবলের একটা দিক ডেড ব্যাটারির পজিটিভ টার্মিনালে লাগাও, আর অন্য দিকটা ভালো ব্যাটারির পজিটিভ টার্মিনালে লাগাও। এরপর, কালো কেবলের একটা দিক ভালো ব্যাটারির নেগেটিভ টার্মিনালে লাগাও। আর অন্য দিকটা ডেড ব্যাটারির গাড়ির মেটালের গ্রাউন্ডেড অংশে লাগাও, ব্যাটারি থেকে একটু দূরে। যে গাড়িটা চলছে সেটা স্টার্ট করো: কয়েক মিনিট ধরে চালাও, যাতে একটু চার্জ তৈরি হয়। মরা ব্যাটারিওয়ালী গাড়িটা স্টার্ট করো: যদি স্টার্ট নেয়, তাহলে যে অর্ডারে কেবলগুলো লাগিয়েছিলে, তার উল্টো করে সাবধানে খুলে নাও। জাম্পস্টার্ট করা গাড়িটা চালু রাখো: অন্তত ১৫ মিনিট ড্রাইভ করো, যাতে গাড়ির ব্যাটারিটা রিচার্জ হতে পারে। কিছু সেফটি টিপস চোখে প্রোটেক্টিভ চশমা পরো, যাতে চোখ সুরক্ষিত থাকে। দেখে নিও কেবলগুলো ছেঁড়া বা ড্যামেজড না থাকে। কোনো ক্র্যাকড বা লিক করা ব্যাটারি জাম্পস্টার্ট করার চেষ্টা কোরো না। এই স্টেপগুলো ফলো করে গাড়ি জাম্পস্টার্ট করার কায়দা জানা থাকলে, ঠাণ্ডা সকালে বা নির্জন জায়গায় গাড়ি স্টার্ট না নিলে আর আটকে থাকতে হবে না। সাবধানে চালাও, আর তৈরি থেকো!...

TikTok-এ কাউকে ব্লক করার সম্পূর্ণ গাইড

TikTok-এর মজার জগতে থাকতে থাকতে এমন হতেই পারে কিছু ইউজারের সাথে তুমি কথা বলতে বা তাদের কন্টেন্ট দেখতে চাও না। খারাপ কমেন্ট বা স্প্যাম পোস্টের কারণে তাদের ব্লক করে তুমি সহজেই এই ঝামেলা থেকে বাঁচতে পারো। TikTok-এ কাউকে কিভাবে ব্লক করতে হয়, তার একটা সহজ গাইড নিচে দেওয়া হলো: TikTok অ্যাপটি চালু করো: কাউকে ব্লক করতে হলে TikTok অ্যাপের মাধ্যমেই করতে হবে। এটা Android এবং iOS দুই ধরনের ডিভাইসেই পাওয়া যায়। যাকে ব্লক করতে চাও তার প্রোফাইলটি খুঁজে বের করো: তার প্রোফাইলের উপরে বা কমেন্টের উপরে দেওয়া ইউজারনেম-এ ক্লিক করে প্রোফাইল খুঁজে বের করতে পারো। তাদের প্রোফাইল পেজে যাও: প্রোফাইল খুঁজে পাওয়ার পরে, সেটির উপরে ক্লিক করে পুরো প্রোফাইলটি দেখো। ‘আরও অপশন’ মেনুটি খোলো: ইউজারের প্রোফাইল পেজে তিনটি আনুভূমিক ডট দেখতে পাবে, সাধারণত স্ক্রিনের উপরের ডান দিকে থাকে। এই ডটগুলোর উপরে ক্লিক করে ‘আরও অপশন’ মেনু খুলবে। ‘ব্লক’ অপশনটি সিলেক্ট করো: ‘আরও অপশন’ মেনুতে অনেক অপশন পাবে। সেখান থেকে ‘ব্লক’ অপশনটি খুঁজে নিয়ে সেটির উপরে ক্লিক করো। নিশ্চিত করো যে তুমি এই ইউজারকে ব্লক করতে চাও: একটি কনফার্মেশন মেসেজ আসবে, যেখানে জানতে চাওয়া হবে তুমি ইউজারকে ব্লক করতে চাও কিনা। আবার ‘ব্লক’-এ ক্লিক করে কনফার্ম করো। এই ধাপগুলো অনুসরণ করার পরে, ওই ইউজার ব্লক হয়ে যাবে এবং সে তোমার পোস্টে আর কোনো কমেন্ট করতে পারবে না বা TikTok-এর মাধ্যমে তোমার সাথে যোগাযোগ করতে পারবে না। কাউকে ব্লক করলে সে জানতে পারে না। এটা একটা গোপন কাজ।...

কিভাবে একজন গোপন এজেন্ট চিনবেন?

বাস্তব জীবনে একজন গোপন এজেন্টকে চেনা সিনেমার মতো নয়। বাস্তবে, গোয়েন্দাগিরি পেশাদারদের এমনভাবে প্রশিক্ষণ দেওয়া হয় যাতে তারা মিশে থাকতে পারে এবং ধরা না পড়ে। যেহেতু তাদের কাজের প্রকৃতিই হল সেরা এজেন্টদের সম্ভবত কখনই চিহ্নিত করা যাবে না, তাই কিছু লক্ষণ রয়েছে যা থেকে বোঝা যেতে পারে কেউ গোয়েন্দাগিরি বা প্রতি-গোয়েন্দাগিরিতে প্রশিক্ষিত: অত্যধিক সাধারণ পটভূমি: এজেন্টদের প্রায়শই এমন গল্প থাকে যা ইচ্ছাকৃতভাবে নরম ও সাধারণ হয়, যা তাদের মনে রাখা বা আলাদা করা কঠিন করে তোলে। অसंगতিপূর্ণ গল্প:...

কীভাবে একটা পোষ্যকে সাজানো যায়?

পোষ্যদের সাজানো আজকাল খুব জনপ্রিয় একটা ট্রেন্ড হয়ে দাঁড়িয়েছে। সেটা কোনো বিশেষ অনুষ্ঠানের জন্য হোক, কিংবা ছুটির দিনের আমোদ, অথবা শুধুই মজার জন্য, তোমার পোষ্যটির সুরক্ষা আর আরাম নিশ্চিত করাটা খুব জরুরি। এখানে কিছু টিপস দেওয়া হলো: প্রথমেই নিরাপত্তা: খেয়াল রেখো কস্টিউম বা পোশাকে যেনো ছোটোখাটো জিনিস না থাকে যেগুলো সহজেই খুলে বা চিবিয়ে গিলে ফেলতে পারে। খুব টাইট ব্যান্ড বা ফিতে দেখলে অবশ্যই খেয়াল রাখবে, কারণ সেগুলো শ্বাসরোধের কারণ হতে পারে। আরামটাই আসল:...