পাখির জগৎটা পুরাই চমকে ভরা, আর সবসময় তো আর কাক আর গাংচিল বারে যায় না, তবে গেলে মনে হয় কিছু একটা মজার কান্ড ঘটবে! তো, এদের মধ্যে কে ফ্রী ড্রিঙ্ক পাবে বলো তো? চলো একটু আন্দাজ করি!

  1. রেগুলার কাস্টমার:

    • ধরো বারটা সমুদ্রের ধারে, সেক্ষেত্রে গাংচিলটা হয়তো চেনা মুখ, মানে রেগুলার আসে, তাই ওকে ফ্রী ড্রিঙ্ক দিতে পারে। গাংচিল তো সমুদ্রের ধারে ঘুরঘুর করতেই ভালোবাসে, তাই না!
  2. দরদামের খেল:

    • কাক তো খুব চালাক হয়। হয়তো ওস্তাদি করে কথা বলে ফ্রী ড্রিঙ্ক বাগিয়ে নেবে, যদি দেওয়ার মতো চকচকে কিছু থাকে আর কি!
  3. বার্ড কারা ওকে:

    • ভাবো বারে কারা ওকে নাইট চলছে, আর যে আগে গান গাইবে সে ফ্রী ড্রিঙ্ক পাবে। আমার বাজি কাকের উপরে – ওর তো অনেক রকমের vocalizations আছে, তাই গান গেয়েই বাজিমাত করে দিতে পারে।
  4. টিপস মাস্টার:

    • যদি টিপসের জার থাকে, তাহলে গাংচিল হয়তো একটা-দুটো মাছ ফেলে টিপস দিয়ে ফ্রী ড্রিঙ্ক জুটিয়ে নেবে। ফ্রেশ সি-ফুড, কেমন?
  5. ভিড়ের নয়নমণি:

    • আসল কথা হল ভিড় কাকে বেশি ভালোবাসে। একটা মজার ডান্স-অফ বা ফ্রেন্ডলি squawk-অফ হয়ে যাক, আর যে বেশি এন্টারটেইন করতে পারবে, সে-ই ড্রিঙ্ক নিয়ে চম্পট দেবে।

ঠাট্টার শেষাংশ:

  • আরে বাবা, আসল উত্তর হল? বিলটা যে দেবে সে-ই! 😉

মনে রেখো, বার আর অ্যালকোহল মানুষের জন্য, আর আমাদের পাখির বন্ধুরা নিজেদের habitat আর খাবার নিয়ে থাকলেই ভালো। সবসময় এই মজার scenario গুলো একটু হেসে আর মজা করে দেখো!